ইনভেস্ট ছাড়া কিভাবে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়

আপনি কি জানতে চান কিভাবে ঘরে বসে কোন ইনভেস্ট ছাড়াই ফ্রিতে টাকা ইনকাম করবেন। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। বর্তমান সময়ে আমাদের সবার হাতে একটি স্মার্টফোন রয়েছে। আমরা অনেক সময় ফোনের ভিতরে ফেসবুক, ইউটিউবে  ভিডিও পোস্ট দেখে সময় নষ্ট করি।

ইনভেস্ট-ছাড়া-ক-ভাবে-ফ্রিতে-টাকা-ইনকাম-করা-যায়

আপনি যদি নিয়ম মেনে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি ব্যবহার করেন তাহলে ফ্রিতেই ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন। কিভাবে ফ্রিতে এই ইনকাম গুলো করবেন তা আমরা আজকের এই আর্টিকেলে জানব। তাই মনোযোগ দিয়ে সম্পন্ন আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক

পেজ সূচিপত্রঃ ইনভেস্ট ছাড়া কিভাবে  ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়  


ইনভেস্ট ছাড়া কিভাবে  ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় 

ইনভেস্ট না করেই কিভাবে আপনি টাকা পয়সা ইনকাম করতে পারবেন সেগুলো নিয়ে আজকে আলোচনা করা হবে তাই মনোযোগ দিয়ে নিজের আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন। বর্তমান এই ডিজিটাল যুগে টাকা ইনকাম করার জন্য অনেকগুলো উপায় রয়েছে। বিশেষ করে যারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার করে। তারা চাইলে অল্প কিছু সময় ব্যয় করে ভালো পরিমাণের ইনকাম করতে পারবেন। বেশ কিছু বছর আগে ইন্টারনেট আমাদের হাতের নাগালে ছিল না যার কারণে আমাদের সুযোগটা খুব সীমিত ছিল। 

কিন্তু বর্তমানে ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ায় আপনি খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনার বাসায় ইন্টারনেট সংযোগ এবং একটি স্মার্ট ফোন থাকে।  আপনি ওয়েবসাইট, ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম এবং বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রি টাকা ইনকাম বলতে কোন ধরনের টাকা ইনভেস্ট করা ছাড়াই পরিশ্রম জ্ঞান দক্ষতা দিয়ে আপনি এই ইনকামগুলো করতে পারেন। বর্তমানে আমাদের তরুণ সমাজরা এই কাজগুলো খুব সহজেই করতে পারবে।

বাংলাদেশের বর্তমান সময়ে আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যারা বিভিন্ন রকম উপায় ব্যবহার করে আয় ইনকাম করে যাচ্ছেন। আবার আপনি দেখবেন এমনও অনেকে আছেন যারা বিভিন্ন কাজ অনলাইন থেকে এসব উপায়ে সম্পাদন করে থাকেন। আপনি প্রতিদিন সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনেক কর্মজীবী মানুষ আছেন যারা জব করার পাশাপাশি অতিরিক্ত কিছু আয় করার জন্য বিভিন্ন মাধ্যম থেকে আয় ইনকাম করেন।এদের মধ্যে তরুণ এবং ছাত্র-ছাত্রী বেশি হয়ে থাকে। 

প্রায় অধিকাংশ ছাত্রই চাই ছাত্র জীবনে নিজে কিছু আয় ইনকাম করার। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়  সঠিক জায়গায় না যাওয়ার ফলে এই আয় ইনকাম গুলো করতে পারে না। এর মূল কারণ হলো পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন ও সঠিক কোন ধারণা না থাকা। তাই অনেকেই প্রশ্নবিদ্ধ থাকেন যে আসলেই কি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়? কোথা থেকে শুরু করব? কিভাবে শুরু করব? এমন হাজারো প্রশ্ন থাকে। একেক ধরনের মানুষের একেক ধরনের ধারণা থাকে।

যেমন আমি ধরলাম আপনি লেখালেখিতে আগ্রহী তাহলে আপনি খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং জগতে প্রবেশ করে অনলাইনে আয় ইনকাম করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি আয় ইনকাম করতে পারবেন। আবার আমি ধরলাম আপনি সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক বেশি একটিভ থাকেন এবং ভিডিও ছবির প্রতি আপনার বেশ ভালো আকর্ষণ রয়েছে। তাহলে আপনি ফেসবুক ইউটিউব এসব প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট ভিডিও তৈরি করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ সহজে বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম


তবে এসব সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে আপনাকে একটু ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে তাহলে আপনি খুব ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি ফেসবুক ব্যবহার করে ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে ছোটখাটো বিজনেস করতে পারেন। পেজের মাধ্যমে আপনি আপনার পণ্যগুলো সঠিক কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন বা সেল করতে পারবেন। সব সময় আপনাকে ছোট ছোট বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে যেতে হবে তাহলে আপনি একদিন সফলতার মুখ দেখতে পারবেন।

এছাড়াও যদি আপনি নিজের মালিকানায় একটি ব্লক ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন তাহলে সেখান থেকেও আপনি প্রচুর পরিমাণে আয় ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি এই ব্লক ওয়েবসাইটটি তৈরি করেন তাহলে এখানে আপনাকে কোন ধরনের টাকা পয়সা ইনভেস্ট করতে হবে না। বলা যায় এক ধরনের ফ্রিতেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যে সাইটে আমাদের এই আর্টিকেল পড়ছেন এটিও মূলত একটি ব্লগিং ওয়েবসাইট যেখান থেকে আমরা অ্যাড দেখানোর মাধ্যমে ভালো পরিমান আয় ইনকাম করে থাকি।

আপনি চাইলে এরকম বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল লিখে ব্লগিং ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে আই ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যদি ভালো আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে আর্টিকেল রাইটার হিসাবে বিভিন্ন ধরনের কাজ পেতে পারেন। সেখান থেকে আপনি ভালো পরিমান আই ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি মাইক্রো জব করে ইনকাম করতে পারবেন। আবার আপনি ক্যাপচার এন্ট্রি করেও আই ইনকাম করতে পারবেন।

এখন ধরুন আপনি কম্পিউটার সম্বন্ধে ভালো জানেন তাহলে আপনি একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের আবেদনের মাধ্যমে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই কাজটি করতে আপনাকে খুব বেশি ঝামেলায় করতে হবে না। আপনি যদি না জেনেও থাকেন অনলাইনে কিভাবে আবেদন করতে হয়। 

তাহলে আপনি ইউটিউবে গিয়ে খুব সহজেই দেখে নিতে পারবেন এবং তা শিখে অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে ইনকাম গুলো করতে পারবেন। আবার আপনি কোন একটি স্কিল খুব বেশি দক্ষতা হয়ে থাকলে সেটি অন্য কে শিখানোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। যেমন আপনি ইউটিউবে টিউটোরিয়াল তৈরি করে কোর্স আকারে সেল করে অথবা ফ্রিতে ইউটিউব এ কনটেন্ট বা ভিডিও বানিয়ে এডসেন্স মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।

কেন ফ্রি টাকা ইনকাম করা জরুরী


অনেকের প্রশ্ন থাকে কেন ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা জরুরী। উত্তরটা খুব সহজ। আপনি যদি ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি জেনে যান বা শিখে যান তাহলে আপনি কোন ঝামেলা ছাড়াই বাসায় বসে খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেসেও কাজ করতে পারবেন যদি আপনি ইংরেজিতে দক্ষ হয়ে থাকেন। তাহলে বিদেশি বায়ারদের কাছ থেকে কাজ পেতে পারেন। যা আপনাকে দক্ষ ও পরিশ্রমী করে তুলবে এবং আপনি সেখানে কোন প্রকার ইনভেস্ট ছাড়াই আপনার কাজের দক্ষতা দিয়ে ভালো পরিমাণে টাকা পয়সা ইনকাম করতে পারবেন।

 ব্লগিং ওয়েবসাইট থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম

বর্তমানে ইন্টারনেট শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয় বরং ঘরে বসে ইনকামের একটা বড় অংশ। অনেকেই ভাবে কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি যদি ব্লক ওয়েবসাইট তৈরি করে আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে প্রতিদিন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কোটি কোটি প্রশ্ন সার্চ দিয়ে থাকে এর জন্যই ব্লগিং থেকে ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। ব্লগে মূলত একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে তথ্য প্রকাশ করা হয়। যেখান থেকে সকল তথ্যের জন্য ট্রাফিক বা ভিজিটর ওই ব্লগে আসে। একটি ব্লগে যত ভিজিটর হবে যত ইনকাম হবে।  

ব্লগিং করে ইনকাম করার সুযোগ অনেক বেশি। এর জন্য প্রথমত আপনাকে একটি একটি যে কোন নিস বেছে নিতে হবে। সেজন্য নিজের ওপর ভিত্তি করে আর্টিকেল রাইটিং করতে হবে। কিন্তু মনে রাখতে হবে সবচেয়ে ডিমান্ডেবল যেগুলো নিস আছে সেগুলো ব্যবহার করতে হবে। যার ফলে খুব সহজে অরিজিনাল ট্রাফিক আসবে।। আপনার ওয়েবসাইটে যখন ট্রাফিক আসার মাত্রা বেড়ে যাবে তখন আপনি গুগল এডসেন্সে এপ্লাই করে গুগল এডসেন্স আপনার ওয়েবসাইটের সাথে সেট করে নেবেন।

আরো পড়ুনঃ বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম


যার ফলে ট্রাফিক এড এ ক্লিক করলে গুগল আপনাকে টাকা দিবে। ওয়েবসাইটে আর্টিকেল রাইটিং করে শুধু এডসেন্স থেকে না অন্য অনেক মাধ্যম আছে যেগুলোর মাধ্যমে থেকেও ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়। যেমন এফিলিট মার্কেটিং এফিলিট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি ফ্রি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়াও আরো অনেক উপায় রয়েছে।

ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে ইনকামের অনলাইন কোর্স নেমপ্লেট বা সফটওয়্যার বিক্রি করেও ঘরে বসে আয় করা যায়। আবার কেউ কেউ নিজের সার্ভিস যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাই্‌ গ্রাফিক্স ডিজাইন, সেবা অফার করে টাকা ইনকাম করে থাকেন। আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে ই-বুক বা আপনার প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রয় করে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু মনে রাখবেন ইনকাম একদিন এই হবে না তার জন্য আপনাকে চেষ্টা করে যেতে হবে। 

ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করে আয়


আপনি ইউটিউব থেকে আপনার কনটেন্ট মনিটাইজ করে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে প্রথমে একটি চ্যানেল খুলতে হবে। এরপর আপনাকে প্রতিদিন আপনার বানানো কনটেন্টগুলো আপলোড করতে হবে। যখন আপনার চ্যানেলে ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূর্ণ হবে তখন আপনি আপনার চ্যানেলটিকে মনিটরেজ করার জন্য ইউটিউব কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করতে পারবেন।

এরপর ইউটিউব প্রতিপক্ষ আপনার চ্যানেলটিকে রিভিউ করে দেখবে। যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনাকে তাদের পার্টনার প্রোগ্রামে অ্যাড করে নেবে এবং আপনার কনটেন্ট গুলো থেকে আই ইনকাম আসা শুরু হবে। আপনার ভিডিওতে যত বেশি পরিমাণ ভিউজ হবে সে হিসাবে আপনি ডলার আয় করতে পারবেন। ইউটিউব মূলত গুগলের একটি সাইট। ইউটিউবে জমাকৃত অর্থ ব্লগিং ওয়েবসাইটের মত গুগল এডসেন্সে পেমেন্ট করা হয়। যখন আপনার ইউটিউবে একশ ডলার জমা হবে

এরপর আপনাকে প্রতিমাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে গুগল এডসেন্সে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। তারপর আপনি গুগল এডসেন্সে গিয়ে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সমস্ত ডিটেলস দিয়ে পেমেন্ট নিতে পারবেন। এভাবে আপনি যত বেশি ভিডিও দিবেন আর যত বেশি ভিউজ হবে আপনার ইনকাম তত বেশি হতে থাকবে। তবে অবশ্যই আপনি আপনার নিজস্ব কন্টেন্ট আপলোড করবেন যদি কপি কন্টেন্ট আপলোড করেন তাহলে আপনি কখনোই আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি মনিটাইজ করতে পারবেন না।

ওয়েবসাইট বিক্রি করে ইনকাম


আপনি যদি ব্লগার ওয়েবসাইট একজন এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ব্লগার ওয়েবসাইট বিক্রি করে ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে বেশ কিছুদিন আপনার সেই ওয়েবসাইটে কাজ করতে হবে এবং অনেকগুলো আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করে আপনার ব্লগার ওয়েবসাইট থেকে মনিটাই করে নিতে হবে। মনিটাইজ করা হয়ে গেলে এরপর থেকে আপনি আপনার সেই ব্লগার ওয়েবসাইটটিকে অন্যদের কাছে ভালো দামে বিক্রি করতে পারবেন।

ভয়েস ওভার আর্টিস্ট হয়ে অনলাইনে আয়


ভয়েস ওভার হয়ে কাজ করতে হলে আপনার অবশ্যই একটি সুন্দর কন্ঠের অধিকারী হতে হবে। বর্তমানে ভয়েস আর্টিস্টদের অনেক ভালো ডিমান্ড রয়েছে। আপনি যদি শুদ্ধ ভাষায় সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলতে পারেন তাহলে আপনি ভয়েস আর্টিস্ট হিসেবে ভালো পরিমাণের আই ইনকাম করতে পারবেন। যেমনঃ অডিও বুক, ভিডিও কনটেন্ট, এনিমেশন, এডভার্টাইজমেন্ট ভিডিও, প্রোডাক্ট রিভিউ, অডিও গাইড ইত্যাদি জায়গায় ভয়েস আর্টিস্ট হিসাবে বিভিন্ন কাজ করে ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারেন।

যদি আপনি লোকাল মার্কেটে কাজ করতে চান  তাহলে আপনাকে প্রতি মিনিটে ৩০ থেকে ৬০ টাকা পেমেন্ট করা হবে। আর ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করলে সেটা দ্বিগুণ পেতে পারেন। ভয়েস ওভার আর্টিস্ট হিসাবে  সুন্দর কন্ঠস্বর পাশাপাশি শুদ্ধ উচ্চারণ রেকর্ডিং এর জন্য একটি ভালো মাইক্রোফোন এবং একটি ফোন প্রয়োজন। যাতে করে আপনি এডিট করে বায়ারের পছন্দমত তাকে ডেলিভারি করতে পারেন। এছাড়াও ভয়েস আর্টিস্ট হিসাবে আপনি বিভিন্ন স্টোরি, মুভি এক্সপ্লেইন ডাবিং করে নিজের ইউটিউব চ্যানেল থেকে ভালো আই ইনকাম করতে পারবেন।

ছবি ও ফুটেজ বিক্রি করে অনলাইনে ইনকাম


সবচেয়ে সহজে এই উপায় থেকে ভালো ইনকাম করতে পারবেন। বিশেষ করে যারা ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করেন তারা এই উপায়ে আপনার সুন্দর করে তোলা  ছবিটি অন্যদের কাছে বিক্রি করতে পারেন। এজন্য আপনাকে স্টক ইমেজ সাইট বা ছবি শেয়ারিং ওয়েবসাইট গুলোতে ভিজিট করতে হবে। সেখানে গিয়ে প্রথমে আপনাকে ওয়েবসাইট একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে তারপর আপনার তোলা ছবিগুলো সেখানে আপলোড করতে হবে। মনে রাখবেন ওয়েবসাইটে যে ছবিগুলো আপনি আপলোড করবেন।

সেগুলো যেন হাই রেজুলেশনের হয়। তারপর আপনার ছবিগুলো ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ যাচাই-বাছাই করে দেখবে। যদি আপনার ছবির কোয়ালিটি রেজুলেশন ঠিকঠাক থাকে তাহলে আপনার প্রোফাইল অনুমোদন করে দিবে। অনুমোদন পাওয়ার পর আপনি আপনার প্রোফাইলে ছবিগুলো আপলোড করতে পারবেন। আপলোড হয়ে গেলে ওয়েবসাইটে আপনার ছবিগুলো পাবলিক হয়ে যাবে এবং সবাই দেখতে পাবে। যদি কোন বায়ারদের আপনার তোলা ছবিগুলো পছন্দ হয় তাহলে তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করে ছবিগুলো কিনে নেবে। এভাবেই আপনি খুব সহজে আপনার তোলা ছবি গুলো বিক্রি করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ফ্রি টাকা ইনকাম


বর্তমানে ঘরে বসে ইনকাম করার মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা। অনেকে মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করে এফেলেট মার্কেটিং। এর মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত এক ধরনের অনলাইন ব্যবসা। যে ব্যবসায় অন্য কোম্পানির পণ্য বা সেবা আপনি প্রচার করবেন এবং আপনার দেওয়া লিঙ্ক এর মাধ্যমে কেউ যদি ওই পণ্য কিনে বা রেজিস্ট্রেশন করে তাহলে আপনি সেখান থেকে ভালো পরিমাণের কমিশন পাবেন। বর্তমান সময়ে এসে এফিলিট মার্কেটিং বেড়েই চলেছে কেননা কোন প্রকার ইনভেস্ট ছাড়াই এখানে ঘরে বসে ইনকাম করা যায় যেটা আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে করতে পারবেন।

ইনভেস্ট-ছাড়া-ক-ভাবে-ফ্রিতে-টাকা-ইনকাম-করা-যায়

সব বয়সের মানুষ এটি করতে পারবে। বাংলাদেশের বেশ কিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলোতে খুব সহজেই এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন তার মধ্যে একটা হচ্ছে দারাজ। এখন প্রায় সময় দেখা যায় সব জায়গায় দারাজের পণ্য নিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করছে সবাই। আপনি বিভিন্ন প্লাটফর্মে মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন যেমন ইউটিউব, ফেসবুক, টেলিগ্রাম পাশাপাশি আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।


তবে কনটেন্ট তৈরি করে মানুষের কাছে সেই পণ্যের সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে হবে। যেন সেই কনটেন্ট থেকে  আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করতে পারে। যত বেশি মানুষ আপনার লিংক এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট কিনবে তত বেশি আয় ইনকাম হবে। কাস্টমারদের আপনাকে বুঝিয়ে দিতে হবে বা বিশ্বস্ততা অর্জন করে নিতে হবে যে আপনার সুপারিশ করা পণ্যটি ভালো তবেই গ্রাহক পণ্যটি ক্রয় করার জন্য আপনার দেওয়া লিঙ্ক ব্যবহার করে পণ্যটি ক্রয় করবে। অনেকে প্রথম মাসে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারেনা। কিন্তু হতাশ হলে হবে না ধৈর্য সহকারে কাজ করে গেলে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইনে টিউটর হয়ে ইনকাম


আপনি যদি কোন বিষয়ে পারদর্শী হন তবে সে বিষয়ে আপনি শিক্ষকতা করে ইনকাম করতে পারেন। এজন্য আপনি বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন যেগুলোতে টিউশনের সুযোগ রয়েছে। সেখানে আপনি শিক্ষকতা করতে পারেন। আবার চাইলে নিজে কোর্স চালু করেও পড়াতে পারেন। অনলাইনে টিউটরদের এখন অনেক চাহিদা এবং এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন বয়সী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দিতে পারেন।

ওয়েবসাইট ও অ্যাপ টেস্টার হয়ে ইনকাম


একটি অ্যাপ বা ওয়েবসাইট কেমন কাজ করছে। ভিজিটররা সঠিক সেবাটা পাচ্ছে কিনা তা দেখার জন্য তৃতীয় পক্ষ হিসেবে একজন ওয়েবসাইট বা অ্যাপ টেস্টার কাজ করে। আর এই অ্যাপ বা ওয়েবসাইট টেস্টিং করেও অনেকে অনলাইনে ইনকাম করে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় ওয়েবসাইট ভিজিট হতে অনেক সময় লাগছে বা অ্যাপ ক্রাশ করে বসে আছে এসব ঘটনা অনেক সময় ঘটে থাকে। যার জন্য টেস্টারদের চাহিদা অনেক। একজন অ্যাপ বা ওয়েবসাইট টেস্টার হিসেবে আপনার কাজ হবে এই দুটোই যাতে ইউজারদের কাছে সহজ ভাবে হয় সেগুলো খেয়াল করা। অ্যাপ বা ওয়েবসাইট টেস্টার হিসাবে ঘন্টায় ১০ থেকে ২০ ডলার আয় করা সম্ভব যেগুলো অনলাইনে কাজ করা হয়ে থাকে।

কিন্ডলে ই-বুকের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম


আপনি যদি লেখালেখি করার ইচ্ছা বা অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনি এমাজন কিন্ডলের সাহায্যে লাখ লাখ মানুষের কাছে আপনার লেখা পৌঁছে দিতে পারেন। অ্যামাজন কিন্ডলের ডাইরেক্ট পাবলিসিনের সাহায্যে আপনি যে কোন বই ডিজিটাল লিখে খুব সহজে তা প্রকাশ করতে পারেন। এটি মূলত একটি বই। অ্যামাজন ই-কমার্স মাধ্যমে ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অনলাইনে প্রচুর মানুষের কাছে বিক্রির জন্য প্রস্তুত। আপনি নিজে আমাজন কেডিপি এর সাহায্যে নানান ক্যাটাগরির বই প্রকাশ করতে পারবেন। আর বইয়ের দামটাও আপনি ঠিক করতে পারবেন। বই বিক্রয়ের জন্য আপনার ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট সিস্টেম পেপাল অথবা ব্যাংক একাউন্টে টাকা চলে আসবে।

ফেসবুক পেজ থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম


বর্তমান সময়ের অন্যতম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো ফেসবুক। ফেসবুক পেজ খুলে সহজেই ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনার আগ্রহ সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি হয়ে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করে আপলোডের মাধ্যমে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে ফেসবুক বিনোদনের মাধ্যম হয়ে থাকলেও এখন ফেসবুক পেজ থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়। এজন্য আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে নিয়মিত কন্টেন্ট গুলো আপলোড করে যেতে হবে।

নির্দিষ্ট পরিমাণ ফলোয়ার ও ট্রাফিক বাড়ার পর ফেসবুকের অ্যালগরিদম আপনার ফেসবুক পেইজে মনিটাইজেশন করে দেবে। এরপর থেকে নির্দিষ্ট ট্রাফিকের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ এমাউন্ট আপনার পেইজে এসে জমা হবে। এছাড়াও অনেকে ফেসবুক পেজে দেখা যায় ই-কমার্স পেইজ হয়ে থাকে। অনেকেই ই-কমার্স পেইজের মাধ্যমে তাদের পণ্যগুলো বিক্রয় করে থাকে। যার মাধ্যমে ঘরে বসে ইনকাম করে। বর্তমানে অনেক তরুণ-তরুণী নিজেদের উদ্যোক্তা তৈরি করে ই-কমার্স পেইজের মাধ্যমে ফ্রি টাকা ইনকাম করছে। এজন্য ফেসবুক পেজ থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম করা এখন খুবই সহজ। তাই ঘরে বসে খুব সহজেই যদি ইনকাম করতে চান তার অন্যতম মাধ্যম হতে পারে ফেসবুক পেজ।

ডোমেইন কেনা বেচার মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম


অনলাইনে টাকা ইনকাম করার একটি জনপ্রিয় উপায় হল ডোমেইন নাম কেনাবেচা। অর্থাৎ একটি ডোমেন নেম কিনে সেটিকে বেশি দামে বিক্রয় করা। প্রথমে আপনাকে ডমেইন নেম সম্পর্কে ভালোভাবে গবেষণা করতে হবে। এরপর আপনাকে একটি ডোমেইন নাম কিনে নিতে হবে। খুব আকর্ষণীয় এবং অর্থবহ কিছু নামের ডোমিন কিনে রাখতে হবে। তবে এক্সপায়ার হয়ে যাওয়া ডমেইন নেম কেনাই বেশি লাভ জনক। আপনি চাইলে ডোমেইন নাম দ্রুত বিক্রয় করে ফেলতে পারেন আবার অনেকদিন এটিকে নিজের কাছে রাখতে পারেন।

ড্রপ শিপিং করে ফ্রি টাকা ইনকাম


বর্তমানে অনলাইনে ফ্রি ইনকাম করার উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম  ড্রপ সেটিং করে টাকা ইনকাম করা। ড্রপ শিপিং অনলাইন ব্যবসা যে ব্যবসায় আপনাকে আপনার কাছে কোন প্রকার পণ্য রাখার প্রয়োজন নেই।  কাস্টমার অর্ডার দেয়ার পর আপনি সরাসরি কোম্পানির কাছ থেকে নিয়ে বিক্রয় করতে হয়। আপনি এর মধ্যে নির্দিষ্ট লাভ রেখে দিতে পারবেন। ড্রপ শিপিং করে অনেক তরুণ ঘরে বসে ইনকাম করছে। যেটা আপনি আপনার কাছে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে করতে পারবেন।

ড্রপ শিপিং এর সব থেকে বড় সুবিধা হচ্ছে এ ব্যবসাটি আপনি অল্প বাজেট দিয়ে শুরু করতে পারবেন। এখানে পণ্য স্টক বা গুদাম করে রাখার কোন প্রয়োজন নেই। তাছাড়া বড় সুবিধা হচ্ছে অযথা দিনের পর দিন পণ্য আপনার স্টকে বা গুদামে পড়ে থাকবে না। যখন কাস্টমার পণ্যটি অর্ডার করবে তখন সে পন্যটি আপনি নিবেন এটাই ড্রপ সেটিং এর মূল কাজ। বর্তমান সময়ে এসে অনেক তরুণ ড্রপ শিপিং এর মাধ্যমে ফ্রি টাকা ইনকাম করছে।

আপনাদের একটা কথা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে এই টাকা ইনকাম মানে এই না যে রাতারাতি টাকা চলে আসবে। কোন প্রকার ইনভেস্ট ছাড়া আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু এখানে আপনাকে ধৈর্য সহকারে কাজ করে যেতে হবে আর সময় দিতে হবে। যারা ব্যবসা করতে ভয় পাচ্ছেন বা মূলধনের ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না তাদের জন্য ড্রপ শিপিং করে ফ্রি টাকা ইনকাম করা একেবারে গ্রহণযোগ্য উপায়। বর্তমান সময়ে এসে অনলাইনে ইনকাম করার কার্যকরী এটি হতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং করে ফ্রি টাকা ইনকাম


বর্তমান সময়ে সবথেকে জনপ্রিয় এবং তরুণের কাছে পছন্দের একটি সেক্টরের নাম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং শব্দটা ছোট হলেও এর মার্কেটপ্লেসগুলো সব থেকে বড় এবং সবথেকে ইনকাম যোগ্য সেক্টর।  ফ্রিল্যান্সিং করে খুব সহজে আপনি ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আপনার ইনকাম হবে। আপনি যত বেশি দক্ষ হবেন তত বেশি উপার্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং করে বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর পরিচিত বেড়েই চলেছে। অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করছে তরুণ থেকে শুরু করে কর্মজীবী মানুষেরাও। বেশ কিছু কাজ রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ডিমান্ডেবল কাজগুলো নিচে দেয়া হলো

ইনভেস্ট-ছাড়া-ক-ভাবে-ফ্রিতে-টাকা-ইনকাম-করা-যায়

  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন 
  • ভিডিও এডিটিং
  • থ্রিডি অ্যানিমেশন 
  • ডাটা এনটি 
  • আর্টিকেল রাইটিং 

ফ্রিল্যান্সিং জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় এই কাজগুলো করে খুব সহজে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন। তবে মনে রাখুন সবগুলো কাজ একসাথে না করে যে কোন একটি কাজের ওপর নিজেকে দক্ষ করে তুলুন। যার ফলে আপনার অনলাইন ইনকামের যাত্রা সহজ হয়ে যাবে।

ফ্রি টাকা ইনকাম করতে কি কি প্রয়োজন


অনেকের প্রশ্ন থাকে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে কি কি প্রয়োজন হয়। ফ্রি টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার বেশি কিছু প্রয়োজন হবে না। আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোন দিয়েই আপনি ইনকাম করতে পারবেন। তবে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকলে বেশি ভালো হয় কেননা যে কাজগুলো আপনি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ সাহায্য করবেন সে কাজগুলো মোবাইলের সাহায্য করতে পারবেন না। আর সেই কাজগুলো মোবাইল ফোনে করার সুযোগ নেই তাই বাড়তি আয় করার জন্য আপনার অবশ্যই একটি ভালো কনফিগারেশনের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকা উচিত।

আরেকটা বিষয় যেটি আপনার অবশ্যই লাগবে তা হল স্কিল। কোন প্রকার স্কিল ছাড়া ইনকাম করা মোটেও সহজ না। যে যত বেশি দক্ষ সে তত বেশি ইনকাম করতে পারবে। এখন আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে বর্তমান সময়ে সবথেকে কোন স্কিলের চাহিদা বেশি রয়েছে এবং সে অনুযায়ী স্কিলের প্রতি আপনাকে দক্ষ হতে হবে। শেখার পর কোন মার্কেট প্লেসে আপনি কাজ করবেন সেটা নির্ণয় করতে হবে আপনাকে নিজেই। যেমন বেশ কিছু ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেস (আপ ওয়ার্ক, ফাইবার, পিপল পার আওয়ার) এ কাজ করতে হবে এবং সেখান থেকে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য আপনি আপনার পেমেন্ট মেথর ব্যবহার করতে পারবেন।

উক্ত এই বিষয়গুলোতে আপনি স্ক্রিল অর্জন করতে পারলে খুব সহজেই ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন অনলাইনে একদিনে ইনকাম হয় না এর জন্য আপনাকে ধৈর্য পরিশ্রম করে যেতেই হবে।

শেষ কথাঃ  ইনভেস্ট ছাড়া কিভাবে  ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায় 


কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে হয় তা আমরা উপরের বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি উক্ত বিষয়গুলো ভালোভাবে পড়ে থাকলে খুব সহজে বুঝতে পারবেন কিভাবে ফ্রি টাকা ইনকাম করা যায়। বর্তমানে অনলাইনে অনেকগুলো সেক্টর তৈরি হওয়ার পাশাপাশি এর প্রতিযোগিতাও অনেক বেশি। সবার সাথে প্রতিযোগিতা করে আপনাকে অনলাইনে ইনকাম করতে হবে। 

সবার সাথে প্রতিযোগিতা করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটা স্কিলের ওপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তবেই আপনি সহজেই অনলাইনে নিয়ম করে টিকে থাকতে পারবেন। মনে রাখবেন পরিশ্রম ছাড়া ইনকাম করা অসম্ভব তাই সঠিক পথে শুরু করুন আর ডিজিটাল দুনিয়ায় নিজের ক্যারিয়ার তৈরি করুন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

টেকনি টিউব ইনফো'র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

কনটেন্ট রাইটার সম্পর্কে

Md. Abir Hossain
Foysal
আমি ফয়সাল, Techne Tube Info.com এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান কনটেন্ট রাইটার। তথ্য ও প্রযুক্তি, শিক্ষা, চিকিৎসা, লাইফ স্টাইল, অনলাইন ইনকাম নিয়ে লেখালেখিতে আগ্রহী। বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য তথ্যভিত্তিক, সহজবোধ্য ও SEO- সমৃদ্ধ কনটেন্ট তৈরি করাই আমার প্রধান লক্ষ্য। আমি বিশ্বাস করি - জ্ঞানীই ক্ষমতা, তাই নিয়মিত শেখা ও তা ভাগ করে নেওয়ার চেষ্টা করি।